শ্রীশ্রীঠাকুরকে যেমন দেখেছি :-
॥ এক ॥
পুরাকালে দক্ষিণ সমুদ্রের তীরবর্তী অঞ্চলে যবন-নামক এক জাতির বাস ছিল। ভারত-ভূখণ্ডের ঋষিকুলশাসিত আর্য-জীবনধারার সঙ্গে এদের জীবনধারার কোন মিল ছিল না। অনেকে আবার এই যবনজাতিকে গ্রীকদেশীয় এক জাতিরূপে চিহ্নিত করেছেন। সে যাই হোক, এই যবনজাতির বাহুবল ও সমরশক্তি অতি বিখ্যাত ছিল। ভারতীয় আর্যজাতির সঙ্গে এই যবনশক্তির সংঘর্ষও এক সময়ে লক্ষিত হয়। পুরুষোত্তম কৃষ্ণের দেহান্তের পরে এই যবনশক্তির কাছে ভারত বিখ্যাত সমরবীর স্বয়ং অর্জুনও পরাজিত হন।
ভারতীয় আর্যজাতির দ্বিজবংশীয় মুনি গার্গ্য এক সময়ে এই যবনশাসিত সমুদ্রতীরস্থ দেশে এসে তপস্যারত হন। তাঁর তপস্যার উদ্দেশ্য হলো অপমানের প্রতিশোধ নেওয়া। যাদববংশীয় বীরেরা একবার স্বজনকর্তৃক গার্গ্য অপমানিত হলে অপমানকারী দলে যোগদান করে হাসি-তামাসা করেছিল। তাতে গার্গ্য অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হয়ে যদুবংশ-ধ্বংসের সংকল্প করেন। সেই সংকল্পপূরণের উদ্দেশ্যে দৈবশক্তি লাভের আশায় গার্গ্য এই যবনদেশে এসে আশ্রয় নেন। এখানেই তিনি ঐ কামনা নিয়ে তপস্যায় বসেন। যবনদেশের তৎকালীন রাজা গার্গ্যের এই আর্যনিরোধী সংকল্পের সহায়তাকল্পে তাঁর প্রতি মিত্রতা প্রকাশ করলেন। ফলে, যবনরাজের প্রাসাদে গার্গ্যের মিত্রসুলভ যাতায়াত অবাধ হয়ে উঠলো। আর্যগণের পরাক্রম-ধ্বংসের পরিকল্পনাতেও উভয়ের মধ্যে গোপন আলোচনা-বৈঠকাদিও হতে লাগলো। এই রন্ধ্রপথে যবনরাজের পত্নী গার্গ্যমুনির প্রতি প্রেমাসক্ত হয়ে পড়লেন। যবনরাণী এক সময়ে গার্গ্যের সহবাসে সন্তানবতী হলেন। যথাকালে রাণী কালোভ্রমরের মতো এক কৃষ্ণবর্ণ পুত্র-সন্তানের জন্মদান করলেন। অত্যন্ত কালো বলে এই ছেলে কালযবন নামে খ্যাত হলো।
এই কুলকলঙ্ক কালযবনই কালক্রমে আর্যজাতির ভয়ংকরতম শত্রুরূপে আত্মপ্রকাশ করলো। গার্য্যমুনির আর্যবিরোধী তপস্যার বরপ্রাপ্তি ঘটে এই ভাবেই।
বিরাট সৈন্যবাহিনী নিয়ে এই গার্গ্যসৃষ্ট কালযবন এক সময়ে এলো মথুরা আক্রমণ করতে। ষড়যন্ত্র এবং যুদ্ধায়োজন তার পূর্ব থেকেই চলছিল, গোয়েন্দামুখে বাসুদেব কৃষ্ণ সে কথা অবগতও ছিলেন। তাই তিনি বিকল্প নগর হিসেবে গড়ে তুলতে লাগলেন পশ্চিম সমুদ্রের উত্তর উপকূলে দ্বারকা-নামক স্থানে এক সুদৃঢ় দুর্গনগর। তৎকালীন হিসেবে বারো যোজন স্থান নিয়ে এই দুর্গনগর দ্বারকা নির্মাণ সম্পন্ন করলেন যদুপতি বাসুদেব কৃষ্ণ। যখন কালযবন মথুরা আক্রমণ করে তখন যদুবংশীয়দের নতুন রাজধানী দ্বারকাপুরীর নির্মাণ কার্য সমাপ্ত। কৃষ্ণ শিশু, নারী এবং বেশ-কিছু যাদব বীরকে স্থানান্তরিত করলেন নবগঠিত দুর্গনগর দ্বারকাপুরীতে। কিছু সমরাস্ত্রও মজুত করা থাকলো সেখানে। চতুর্দিকে খনন করা হয়েছে গভীর খাত। সব দিক-দিয়েই দুর্ভেদ্য এই নগরী। আবার রাজপুরী হিসেবেও প্রশস্ত রাজপথ সুশোভিত উদ্যান, জলজ পুষ্প-সমাকীর্ণ সরোবর প্রভৃতির সমন্বয়ে সে পুরী যেন দ্বিতীয় অমরাবতী।
এদিকে কালযবন মথুরা আক্রমণ করতে এলে স্বয়ং চতুর-চূড়ামণি কৃষ্ণই এলেন তাঁর মুখোমুখি হতে। কৃষ্ণকে দেখে ক্রুদ্ধ কালযবন খালি হাতেই ছুটে এলো তাঁকে বধ করতে। মদমত্ত আত্মদম্ভী যবনপুত্র ভাবলে, এই আর্যপুত্র কৃষ্ণকে বধ করতে মুষ্ট্যাঘাতই যথেষ্ট। কালযবনকে তেড়ে আসতে দেখে চতুর দৌড়তে দৌড়তে গিয়ে প্রবেশ করলেন এক পর্বত গুহায়। ঐ গুহায় তখন নিদ্রিত ছিলেন মুচুকুন্দ নামক এক শক্তিশালী নৃপতি। দুষ্ট যবন মুচুকুন্দকে দেখে কৃষ্ণ মনে করে সজোরে পদাঘাত করলো তাঁর দেহে। মুচুকুন্দের নিদ্রাভঙ্গ হলো। তিনি সক্রোধে যবনের প্রতি দৃষ্টিপাত করা মাত্রই সে তাঁর নয়ননিসৃত ক্রোধানলে তখনই ভস্মীভূত হলো। এই ভাবে জীবনাবসান হলো কালযবনের। কথিত আছে, দেবগণের সঙ্গে অসুরদের যুদ্ধকালে মুচুকুন্দ তাঁর সেনাবল নিয়ে অসুরদের পরাজিত ও বিতাড়িত করায় দেবগণ খুশি হয়ে তাঁকে ঐ ক্রোধানল প্রয়োগের বরদান করেছিলেন।
কালযবন নিহত হলে কৃষ্ণ এলেন তাঁর নবনির্মিত দ্বারকাপুরীতে। মথুরা হলো তাঁর জন্মভূমি, দ্বারকা হলো তাঁর স্বনির্মিত নিজস্ব রাজধানী- তাঁর শেষ জীবনের অবস্থানক্ষেত্র।
মথুরানন্দন শ্রীকৃষ্ণ যেমন এলেন দ্বারকায়, হিমাইতপুর-তনয় শ্রীঅনুকূলচন্দ্র তেমনি পদার্পণ করলেন বৈদ্যনাথ দেওঘরে। শ্রীঅনুকূলচন্দ্রের জীবনে হিমাইতপুর হলো মথুরা, কুষ্টিয়া হলো বৃন্দাবন আর বৈদ্যনাথ দেওঘর হলো দ্বারকা।
পুরুষোত্তম কৃষ্ণ দ্বারকায় পুরী নির্মাণ করে সেখানে নতুন বসতি স্থাপন করেছিলেন। পুরুষোত্তম অনুকূলচন্দ্র বৈদ্যনাথধামে এসে ভাড়াবাড়িতে উঠলেন। এসবই কালোপযোগী ব্যবস্থা। যশোহর জেলার নড়াইলের বড়াল-পদবীধারী জমিদারদের একটা বিশালায়তন প্রকাণ্ড হাতাওয়ালা বাড়ি ছিল দেওঘরের উপকণ্ঠে, রোহিণী রোডে। বড়ালদের নামানুসারে ঐ ভবনের নাম ছিল বড়াল বাংলো। সেই প্রশস্ত খোলা জমিযুক্ত বড়াল বাংলোই ভাড়া নেওয়া হলো শ্রীশ্রীঠাকুর ও তার পরিজনদের জন্যে। আশেপাশে আরও কিছু বাড়ি ভাড়া করা হলো তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগিগণের জন্যে। মোটামুটিভাবে রোহিণী রোড অঞ্চলের একটা অংশ নিয়ে নতুন করে স্থাপিত হলো হিমাইতপুরের সৎসঙ্গ আশ্রম।
ঠাকুর হিমাইতপুর থেকে বেরিয়েছিলেন ১৯৪৬ সালের ১লা সেপ্টেম্বর রবিবারের দুপুরে, রোহিণী রোডের এই বড়াল বাংলোয় এসে প্রবেশ করলেন পরদিন ২রা সেপ্টেম্বর সোমবারের সকালে।
দেওঘরে আসার পরে প্রথম যে সৎসঙ্গ সম্মেলন হলো, সেটা হলো ৩৪তম ঋত্বিক্-সম্মেলন।
বড়াল বাংলোয় ঢোকার মুখে যে চওড়া গেট, তারই উল্টো দিকে রোহিণী রোডের অপর পারে আর এক বড়সড় বাড়ি। তারও সঙ্গে মস্ত কমপাউন্ড এবং এক পাশে রাস্তার দিকে এক বিশাল চাতালযুক্ত সুগভীর ইঁদারা। ঋত্বিক্-অধিবেশন হলো এইখানে। এই বাড়িটিও ভাড়া নেওয়া হয়েছিল সৎসঙ্গের অতিথিশালা ও আনন্দবাজার করার জন্যে। এই বাড়ির প্রকাণ্ড খোলা জায়গায় ছাউনি করে বহু লোকের জন্য সভাস্থল নির্মাণ করা হতো। এরই পিছন দিক দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে নাতিপ্রশস্ত দারোয়া নদী। জল কমে-গেলে পড়ে থাকে সুবিস্তৃত বালুচর। অতিথিরা আনন্দ পেতে সেখানে পদচারণা করেন।
আর বড়াল বাংলোয় ঢোকার গেটের কাছেই বাইরের দিকে ছিল এক প্রাচীন আম গাছ। ভিতরে রোহিণী রোডের পার্শ্বস্থ পাঁচিলের প্রায় গা ঘেঁষেই ছিল আর এক মহীরুহ- এক অশ্বত্থগাছ। এর গোড়াটা পাকা বেদী করে ঘেরা। এখানে গ্রীষ্মের দিনে বেশ আরাম করে বসা যায়। ঠাকুর মাঝে মাঝে এসে বসতেন এই সব গাছের নিচে। নাতিশীত এবং নাতি-গরমের দিনে এখানে বসে কিছুক্ষণ কাটাতে ভালোই লাগতো তাঁর। হিমাইতপুরের বাবলা-তলার কিছুটা অভাব মেটাতো এই গাছ দু'টি। কখনো কখনো গরমের অপরাহ্নে গিয়ে বসতেন দারোয়ার মুক্ত চরের কাছে। আত্মভোলা হয়ে তাকাতেন অদূরের অগভীর জলধারার দিকে আর তার বুকের উপরে বিস্তৃত প্রমুক্ত আকাশে ভাসমান শীর্ণ মেঘফালিগুলির দিকে। হয়তো এই ভাবেই উপভোগ করতেন তাঁর আজন্মের অতি-সাধের বিশাল পদ্মাচরের দৃশ্যদর্শন আর তার উপরের আকাশ-সম্ভোগ।
রোহিণী রোড নামক সড়কটি শহরের মধ্যেকার যোশিডি-বৈদ্যনাথধাম শাখা রেলপথের গেট থেকে প্রসারিত হয়ে দারোয়া নদীর কাছাকাছি দিয়ে খানিকটা গিয়ে একটু ঘুরে মাঠ ভেঙ্গে চলে গিয়েছে রোহিণী নামক রেল স্টেশনে। বৈদ্যনাথধাম এবং রোহিণীর মধ্যে এটাই সংযোগকারী সড়ক। অনেক গ্রামের সঙ্গেও যোগাযোগ ঘটিয়েছে এই রাস্তা। ধীরে ধীরে বড়াল বাংলোকে কেন্দ্রবিন্দু করে আশপাশের ঘরবাড়ি নিয়ে গড়ে উঠলো নতুন সৎসঙ্গ-নগর-একালের দ্বারকা। দেওঘরেও ধীরে ধীরে জমে উঠছে সেই জনসমাগম- সেই জিজ্ঞাসু ও তত্ত্বানুসন্ধানীদের যাতায়াত ।
একদিন এলেন বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত-বিভাগের গণ্যমান্য আচার্য ডক্টর মুখোপাধ্যায়। তিনি অনেক কথা কইলেন ঠাকুরের সঙ্গে। বেদ নিয়েও কথা উঠলো। অধ্যাপক মুখোপাধ্যায় বললেন, বেদ জ্ঞানের আকর-গ্রন্থরূপে গ্রাহ্য। ক্রিয়া কাণ্ডেরও একটা দিক আছে। যাগযজ্ঞ প্রভৃতির প্রয়োজনীয়তা এবং তার অনুষ্ঠানসংক্রান্ত বিধিবিধানও রয়েছে বেদে।
যাগযজ্ঞের অনুষ্ঠান সম্পর্কে অধ্যাপক-প্রবর প্রশ্ন করলেন ঠাকুরকে, একটা খারাপ প্রকৃতির লোককে দিয়ে যদি যজ্ঞ সম্পন্ন করানো যায় যথানিয়মে, তাহলে কি তার ফলপ্রাপ্তি সম্ভব?
'নিয়মমাফিক নিখুঁতভাবে করলে ফলপ্রাপ্তিই তো সম্ভব। কারণ, নিয়ম মেনে নিখুঁতভাবে করতে গিয়ে প্রয়োজনীয় চরিত্রশুদ্ধি তো ঘটতেই থাকে। মূল জিনিস হলো ইষ্টনিষ্ঠা। সেটা যেমন স্বপ্রতিষ্ঠ হয়, ফলও তেমনি প্রাপ্ত হওয়া যায়। যজ্ঞকে তাই বলা যায় সংবর্ধনী কর্ম।' বললেন ঠাকুর।
অধ্যাপক মুখোপাধ্যায় বললেন, যজ্ঞসম্পর্কে এমন কথা আছে যে, যজ্ঞপুরুষ বিধাতাকে যজ্ঞের ফলদানে বাধ্য করে থাকেন। তিনি ঈশ্বরের কাছ থেকে এই ফল আদায় করে দেন।
ঠাকুর এই কথা শুনে খুব উৎফুল্ল হলেন। তিনি সর্বদাই করে ফললাভ করার কথা বলেন। যথাবিহিত ত্রুটিহীন কর্মই ফল আদায় করে নেয়, বিজ্ঞান বিধান মেনেই।
বললেন, এই আদায় করে নিবার ব্যাপারটা আমার খুব ভালো লাগলো। এটাই তো বিজ্ঞানের কথা। করো, পাও, হও। বিজ্ঞান এই কথাই বলে।
সৎসঙ্গী-সমাবেশ এবং জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিদের আগমন ক্রমে বাড়ছে দেখে ঠাকুরের মন-মেজাজ বেশ ভালোই আছে। নতুন করে নতুন পরিবেশে আবার আশ্রম গড়ে তোলার একটা প্রেরণা এবং উদ্যোগ তাঁর মধ্যে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সবাইকে বলে রাখছেন, আশপাশে খালি বাড়ি পেলেই সেগুলি যেন ভাড়া নেবার চেষ্টা করা হয়। পাবনা-হিমাইতপুর থেকেও বহু ভক্ত ক্রমে দেওঘর-সৎসঙ্গে এসে পুনর্বাসনের সন্ধান করছেন। এ দিকে চোখ রেখেই ঠাকুর সবাইকে বাড়ির সন্ধানে থাকতে বললেন। এ ছাড়া তাঁর পরিবার-পরিজনদেরও এই পরিমণ্ডলেই বাসস্থান দরকার। দেশবিভাগও তো আসন্নই মনে হচ্ছে। সেই দুর্ঘটনাটা ঘটে গেলে তো কথাই নেই। সৎসঙ্গীদের ঢল নামবে এই সৎসঙ্গকেন্দ্রে।
আর বললেন, এই পুনর্গঠনের কাজের জন্যে পয়সাও লাগবে অনেক। তোমরা সেদিকেও নজর দাও। অন্ততঃ হাজার পঁচিশ লোক জোগাড় করো, যারা প্রতি মাসে- ইষ্টার্থে যোগান দিতে পারবে।
কর্মীদের বলে দিলেন, এই সব ব্যাপার এবং নানা ব্যাপার নিয়ে তোমাদের এখন ঘোরাঘুরি করতে হবে। তাই কই, রেলের দুখানা ইন্টার ক্লাস মাসিক টিকিট করে রাখো দেওঘর থেকে হাওড়া পর্যন্ত যাতায়াতের জন্যে। ঐ দু'জন দেওঘর-কলকাতা করে বেড়াতে পারবে।
আবার এই দেওঘরে বসেই একদিন বললেন, আজকাল একটা রকম হয়েছে এই যে, হিন্দু-সংহতির কথা বললেই অনেকে মনে করে, সাম্প্রদায়িকতা প্রচার করা হচ্ছে। আমি তো এর মানেই বুঝি না। হিন্দুরা সাম্প্রদায়িক হতে যাবে কেন? হিন্দু যদি তার ধর্মের ভিত্তিতে সংহত হয়, তাহলে সেই সংহতি তো পৃথিবীর প্রত্যেকটি সম্প্রদায়েরই সত্তাসম্বর্ধনী স্বার্থের পরিপোষক হবে। সেটা কি অবাঞ্ছনীয় কিছু?
'আমি বলি, হিন্দু প্রকৃত হিন্দু হোক, মুসলমান প্রকৃত মুসলমান হোক, খ্রিষ্টান প্রকৃত খ্রিষ্টান হোক। একমাত্র তাহলেই গড়ে উঠবে প্রকৃত সাম্প্রদায়িক ঐক্য।'
'ধর্ম কখনো এক বই দুই নয়।'
খোলা তলোয়ারের মতো ধারালো কথা বললেন ঠাকুর, দেশ বিভাজনের কিছু আগে। ১৯৪৬ সা
লের ডিসেম্বরের ঠিক মাঝামাঝি সময় সেটা।✅
শ্রীনাথ
(শ্রীউমাপদ নাথ)
কুইকোটা (মেদিনীপুর পশ্চিম)
উল্টোরথ, ২৪শে আষাঢ়, ১৪১০
#শ্রীশ্রীঠাকুরকে_যেমন_দেখে ছি
#SrisriThakurke_Jemon_Dekhechi
🪔 https://www.amritokatha.in/ 🪔 👈
Telelegram https://t.me/amritokatha
https://www.facebook.com/Amritokatha.in1?
face book

(শ্রীউমাপদ নাথ)
কুইকোটা (মেদিনীপুর পশ্চিম)
উল্টোরথ, ২৪শে আষাঢ়, ১৪১০
#শ্রীশ্রীঠাকুরকে_যেমন_দেখে ছি
#SrisriThakurke_Jemon_Dekhechi
🪔 https://www.amritokatha.in/ 🪔 👈
Telelegram https://t.me/amritokatha
https://www.facebook.com/Amritokatha.in1?
face book

10