আদর্শ :-
সৎ ও শ্রেষ্ঠ আশ্রয় যা'র
উন্নতি হয় অবাধ তা'র। ১।
সর্ব্বস্বার্থের সমাধান
জানিস্ ইষ্ট-প্রতিষ্ঠান । ২।
ইষ্টস্বার্থী বৃত্তিটান
যেমনই লোক-উচ্চপ্রাণ। ৩।
আদর্শ নাই লোক-মত
কালকবলের পেছল পথ। ৪।
আদর্শহীন অবিবেকী
বহু গুণেও হয় সে মেকী। ৫।
শ্রেষ্ঠে রেখে তোর আনতি
বাড়িয়ে চলিস্ চলার গতি। ৬।
গুরুর কাজে অপমান
ঘোর নরকে তা'র স্থান। ৭।
একটাই কিন্তু সোজা পথ
জাহান্নমে যেতে,
আদর্শেতে কৃতঘ্নতা-
ভুল নাইকো এতে। ৮।
বাঁচা-বাড়ার শক্তি-সেচন
করেন যে-জন, নরের অয়ন। ৯।
যা’কে দেখে চলায় তোমার
চলন সার্থক হয়,
উল্লঙ্ঘনে এড়াতে পার
অনেক বিপর্য্যয়;
যা’র ভাবে আর কথায় কর
অন্তর-বিন্যাস,
সেই মানুষই আদর্শ-যা’র
ইষ্টেতে সন্ন্যাস । ১০।
সত্যিকার আদর্শ যিনি
সদগুরুও তিনি,
বেফাঁস লোকে বিভেদ দেখে
বাস্তবে না চিনি। ১১।
বিপাক-পথে হাত ধ’রে যে
চলার কায়দা জানিয়ে দেয়,
তাঁ’কেই জানিস গুরু ব’লে
অভয়পথে সেই তো নেয়। ১২।
জন্ম দিতে লাগেই যেমন
মায়ের পিতায় উপরতি,
জ্ঞান গজাতে ব্যক্তিত্বেরও
ইষ্টে লাগে অনুগতি । ১৩।
মা আর বাপের আকর্ষণী
উপভোগী উদ্দীপনায়,
বিধানমতে সগোছগাছে
তনয় যেমন জন্ম পায়,
ইষ্টনেশায় তেমনি জানিস্
সপৰ্য্যায়ে বৃত্তি ক’টা,
বিন্যাসে হয় অখণ্ড এক
স্বাতন্ত্র্যে তা’র ব্যক্তিত্বটা । ১৪।
করা-বলার সিংহাসনে
ইষ্ট অটুট যত,
উন্নতিটি অবাধ হ’য়ে
বাঁধা থাকবে তত । ১৫।
বৃত্তি যখন বুদ্ধি ফেঁদে
রুখতে তোরে পারল না,
নিয়ন্ত্রণে হবেই তা’র
ইষ্টস্বার্থে যোজনা,
মুক্তি তখন মুচকে হেসে
মায়ের মত দিয়ে কোল,
চলবে নিয়ে জগৎহিতে
ধ’রে ইষ্টস্বার্থ-বোল । ১৬।
জ্ঞানের আলোয় হ’স্ না যতই
ঝকমকে আর আলোকিত-
ইষ্টস্বার্থে যদিই না হয়
সব-কিছু তোর একীকৃত;
এই যদি না হ’তে পারিস্
ও কিছু নয় যা’ই না করিস্,
আলোর বিপুল ঝরার মত
ঝক্ককে তোর পতন তত । ১৭।
সংস্কার যা’র এমনি নীচু
এমনি ক্লীব উদার মন,
জাত-আদর্শ-কৃষ্টি-গুরুর
গৌরবে গোঁড়া নয় কখন;
বিশ্বপ্রেমের ঘোমটা টানা
সাম্য ধাঁজের বৃত্তিপ্রাণা,
কুলাঙ্গার সে-এমন জনার
সমর্থনেও হয় পতন । ১৮।
ইষ্টস্বার্থী গুরু না হ’লে
গুরুই সে তো নয়,
অনুসরণে তা’কে জানিস্
আছেই অনেক ভয় । ১৯।
গুরু পরখ করতে চাস্ তুই
এমনি বেকুব ঘোর,
পরীক্ষাই যদি করতে পারলি
গুরু কিসের তোর?
পরখ যদি করবি রে তুই
এমন থাকে রোখ,
ইষ্টস্বার্থ-প্রতিষ্ঠায় দেখ
কতখানি তাঁ’র ঝোঁক। ২০।
আদর্শ যেই টুট্ল-
বংশ জানিস নিম্নপথে
কুকুরবৎ ছুটল । ২১।
মাতৃভক্তি ইষ্টে যাহার
সার্থকতায় ধায়,
চিন্তা যাহার কর্ম্মে ফুটে
স্বতঃই মুক্তি পায়;
নেওয়ার চেয়ে দেওয়ার তৃপ্তি
বুক জুড়ে যা’র থাকে,
অনুকম্পায় সেবা যাহার
সহজ ডাকায় ডাকে;
উন্নতিতে নিপুণ-নেশায়
দীপন জীবন তা’র,
ধন্য হ’য়ে ভরদুনিয়ায়
চলেই অনিবার । ২২।
আদর্শহীন পড়শী-মাঝে
বহুমুখীন তোর চলন,
এই আদর্শ-বিহীনতায়
টুকরোমিতে সব মরণ । ২৩।
আদর্শতে তাল রেখে যে
বুদ্ধি-বিচার ধরে,
সৎবিচারক শ্রেষ্ঠ পূজক
মানের মুকুট পরে । ২৪।
যতই উদার হ’স্ না কেন
হ’স্ যতই বা ঢিট গোঁড়া,
পূরণপ্রবণ ইষ্ট বিনা
পুষ্টিতে তোর ছাই পোড়া । ২৫।
ইষ্টগুরুর স্বার্থরক্ষা
প্রাণ গেলেও তুই ছাড়িস্ না,
সব পাপেতেই ত্রাণ পাবি তুই
ঋষির বাণী ভুলিস্ না। ২৬।
স্বামীর ঝোঁকে ছুটলে নারী
শ্রেষ্ঠ ছেলের মা,
ইষ্টঝোঁকে ছুটলে পুরুষ
প্রজ্ঞা অনুপমা। ২৭।
ইষ্টতন্ত্রী না হ’লেই তুই
বৃত্তিতন্ত্রী হ’বি,
বৃত্তিতন্ত্রের অযুত টুকরোয়
স্বাতন্ত্র্যহীন র’বি। ২৮।
দশের মতে চললে রে তুই
হ’বি অযুতে অন্তর্দ্ধান,
এক আদর্শে চললে পাবি
দশের পূরণ-গড়ন-জ্ঞান । ২৯।
আদর্শটির স্পর্শহারা
যে-কাজই তোর হয়,
ঠিকই জানিস্ সে-কাজই তোর
পণ্ডতে পায় লয়। ৩০।
লক্ষ ভাল যাই কর না
যতই বিপুল হৃদয় হোক,
ইষ্টার্থটি যা’র ব্যাহত
সেইটি জেনো বিষম রোগ। ৩১।
দেওয়া-নেওয়া-সেবা-ভরণ
ইষ্টার্থে তোর নাই যদি হয়,
সকল চেষ্টা প্রতিষ্ঠা তোর
আসবে নিয়ে বিয়োগ আর ক্ষয়। ৩২।
প্রেষ্ঠহারা চলন-চালন
শতেক প্রয়োজন,
পদে-পদে বিপাক আনে
ভ্রান্তি অগণন। ৩৩।
এক ঝাঁকিতে মোড় ফিরিয়ে
অভ্যাস-ব্যবহার-প্রত্যয়ের,
আদর্শেতে অবাধ চ’লে
বর্দ্ধনে হ’ অঢেল ঢের। ৩৪।
দেখা-শুনা আসায়-মেশায়
সেবা বর্দ্ধমান,
ইষ্টে এমনতর যতই
হৃদয় পূর্য্যমাণ । ৩৫।
সিদ্ধান্তে যে আসতে নারে
ত্বরিত-চলন বেগে,
বিবেক-বুদ্ধি খিন্ন তাহার
আদর্শ নাই জেগে। ৩৬।
প্রেষ্ঠ যাহার শ্রেষ্ঠ প্রিয়
চলেই নাকো তাঁ’য় ছাড়া,
চলন-বলন, স্বভাবটি তা’র
তেমনি হ’য়েই দেয় সাড়া । ৩৭।
মাতা-পিতা শ্রেষ্ঠজনে
শ্রদ্ধা-ভক্তি যাই রাখ না,
ইষ্টানুগ না হ’লে তা’
আসবে নাকো সম্বর্দ্ধনা । ৩৮।
ইষ্টীচলন থাকেই যদি
রুখবে না তোয় দুর্গতি,
দুর্গতি সব দুর্গ হ’য়ে
আনবে জয়ে উন্নতি । ৩৯।
আদর্শ যেথা অটুট হ’য়ে
সেবায় আনে বর্দ্ধনা,
যুক্ততানে উঠবে সেথায়
স্বাধীনতার মূর্ছনা । 80
আদর্শেরে বলি দিয়ে
দৈন্য যাহার উচে ধায়,
সেই দীনতা হীনই ক’রে
হীনত্বেতে তা’য় বসায় । ৪১।
অতিক্রমি’ অভাব-ব্যাঘাত
সেবা ক’রে গুরুজনে
লভে যবে আত্মপ্রসাদ-
শক্তি চলে উদ্দীপনে। ৪২।
লাখ সেবা তোর পরিস্থিতির
হৃদয়-উজাড় দান,
ইষ্টার্থে না হ’লে সার্থক
সবই তোর হয়রান । ৪৩।
ইষ্টস্বার্থ-প্রতিষ্ঠাতে
ব্যাপক-বেদন স্বার্থভরে,
বিস্তারে তোর ব্যক্তিত্বটা
অটুট চলায় বিরাট ধরে । ৪৪।
নিজের স্বার্থ যেমন দেখিস্
দোষ ঢেকে গুণ বলিস্,
প্রেষ্ঠতরে তেমন হ’লেই
পাবিই বিধির আশিস্। ৪৫।
তুই যদি তোর প্রেষ্ঠ-নিদেশ
চলায়-বলায় না মানিস্,
ভরদুনিয়ায় তোরে মেনে
চলবে না কেউ ঠিক জানিস্ । ৪৬।
সেবাচর্য্যায় নিত্য রত
পাপ-পঙ্কিল অভ্যাস-মন,
মারে গুরু নিজেও মরে
যা’দের থাকে রোখ এমন । ৪৭।
ইষ্টস্বার্থ বাদ দিয়ে তুই
ব্যাপক স্বার্থ যেই না হ’লি,
টুকরোমিতে ডুক্কারিয়া
ধরলো মরণ, ঐ না ম’লি। ৪৮।
লোকমতের ঝোঁক যা’ দেখ
দলন ক’রে চ’লো নাকো,
সমবেদনায় সামঞ্জস্যে
বিনিয়ে আদর্শে চলতে থাক । ৪৯।
উপকারীর করতে ভাল
আদর্শে করে হেলা,
সব শুভ তার উল্টো ধেয়ে
দেয় আপদের ঠেলা । ৫০।
পরের ইষ্টে নিন্দা ক’রে
হ’লি ইষ্টনিষ্ঠ,
নিজেরই পা ভাঙ্গলি নিজে
বুঝলি না পাপিষ্ঠ ! ৫১।
স্বার্থদ্যুতি যা’ই দেখাক না
দিয়ে বিজ্ঞ যুক্তিজাল,
ইষ্টীপূরণ-সংহতিহীন
চোরাই শ্রেয়ে পয়মাল । ৫২।
গুরু কিংবা গুরুজনে
আগ্রহাতুর সেবার ফলে,
অনটনটি যাবেই ছুটে
চলৎস্নায়ুর পুষ্টি-বলে । ৫৩।
আত্মপ্রসাদ মাতাল-নেশায়
গুরুসেবা করবি যত,
চলৎস্নায়ু সবল হবে
শক্তি উছল হবেই তত । ৫৪।
উদ্দেশ্যহারা উপলক্ষে
অলসকাজে প্রেষ্ঠপাশে,
কাটালে সময় জানিস্ কিন্তু
হারায় দিশে বুদ্ধি নাশে। ৫৫।
গুরুর দয়ায় নয় বিনীত
দাবীর তোড়ে গুরুর খায়,
গুরুর স্বার্থে অন্ধ-বধির
শকুনযোনি তা’রাই পায়। ৫৬।
গুরুর-নিয়ে খায় নিজে যে
উছল পূরণ করে না তাঁয়,
ধান্দা-আকুল দক্ষ-চলন
বয় না ইষ্ট দক্ষিণায়;
অবশ-স্নায়ু নিথর-গতি
ক্লৈব্যহৃদয় মন্দমতি,
নিপট কঠোর দুর্দ্দশাতে
সবংশে সে দৈন্যে ধায় । ৫৭।
চরস্নায়ুর দক্ষ প্রভাব
সমাহারী সংবেদন,
গুরুর সেবার বিনিময়ে
নিলেই হয় তা’র নিরসন। ৫৮।
স্বার্থবশে গুরুর ক্ষতি
স্তব্ধমতি বুদ্ধিনাশ,
অকালমরণ আগলে আসে
ক্ষীণমস্তিষ্ক জীবন-ত্রাস। ৫৯।
গুরু কিংবা গুরুকুলের
কোন সেবার বিনিময়ে,
যা’ নিবি তা’র অনটনে
সচ্ছলতা যায়ই ক্ষয়ে। ৬০।
গুরুকে দিতে নেয় গুরুরই
অর্জে’ কিন্তু নিজেই খায়,
ফাঁকির ভাঁওতায় আগুন-রাগে
দগ্ধে দৈন্যে নিপাত যায়। ৬১।
গুরুর জিনিস করলে হরণ-
হৃত-সম্বেগ স্নায়ু তা’য়
ব্যাধির বিষে পাগলপারা,
ডাইনী-বিপাক পিছেই ধায় । ৬২।
লোক-পালক শ্রেষ্ঠ যা’রা
আদর্শে আপ্রাণ,
তা’দের ভালয় করবি যাহা
তাহাই সত্য জান্ । ৬৩।
সিদ্ধ নয় মন্ত্র দেয়
মরে মারে করেই ক্ষয় । ৬৪।
নিজে সিদ্ধ না হ’য়ে যে
লোকে মন্ত্র কয়,
নিজের করে সর্ব্বনাশ
যজমানেরও ক্ষয় । ৬৫।
ইষ্টনেশায় নয়কো অটুট
পূরণপ্রবণ ইষ্টপ্রাণ,
আচার্য্য বা গুরুপদে
হ’তেই নারে অধিষ্ঠান । ৬৬।
ভক্তি অটুট নারায়ণে
দক্ষপটু যা’র সেবা,
ঝঞ্ঝা আসুক শতেকরূপে
রুদ্ধ করে তা’য় কেবা। ৬৭।
ইষ্টগুরু লোকসারথি
নয় দুরিতকারী,
পূরণপুরুষ দয়াল ঠাকুর
সৎ-অশনি ধরি’। ৬৮।
সবার পূরণ করেন যিনি
তাঁ’রই মুখে বিধির বাণী । ৬৯।
পূরণপ্রবণ যেমন মানুষ
বিধির বাণী তেমনি ব’ন,
পূরণ-গড়ন-প্রবণবিশেষ
ব্যক্ত বিধি তা’তেই র’ন । ৭০।
যে-মনীষী জন্মেন যখন
সময়-কালের গর্ত ফুঁড়ে,
সার্থকতার বিরোধবার্তা
অর্থ দিয়ে হটান দূরে । ৭১।
যুগের বাঁচা-বাড়ার মূলে
গ্লানি যেথায় দেখতে পান,
পূরণপুরুষ সে-সবগুলি
বদলে আনেন অভ্যুত্থান । ৭২।
যুগ-পুরুষের আবির্ভাবে
দেবশক্তি, সিদ্ধশক্তি,
আতিদৈহিক সমাহারে
তাঁ’তেই পূরণ-অভিব্যক্তি;
যতেক তন্ত্র ব্রাহ্মী মন্ত্র
সার্থকতার লভে যন্ত্র,
আতস-কাচে সূর্য্যরশ্মি
যেমন স্বভাব-সংহতি । ৭৩।
পুরুষোত্তমই রাজা-প্রজা
জীবন-যশের খেই,
জন্মগত গুরু-আচার্য্য
ঋত্বিক্-অধ্বর্য্যুও সেই;
যাজক-পূজক-শিষ্য তিনি
গরীব-ধনী একই জন,
হৃদয়-জোড়া সৃষ্টিছাড়া
সৎ-অসৎ-এর বিশ্রয়ণ । ৭৪।
পূর্ব্বতন প্রেরণাতেই
পরবর্ত্তীর অভ্যুত্থান,
চেষ্টা করলেই দেখতে পাবি
তাঁ’তেই তাঁ’দের অধিষ্ঠান । ৭৫।
ইষ্টগুরু পুরুষোত্তমদের
এমন বাণীই নেই,
পূর্ব্বতনে বাতিল ক’রে
ধরাতে নিজের খেই। ৭৬।
বুদ্ধ-ঈশায় বিভেদ করিস্
শ্রীচৈতন্যে রসুল কৃষ্ণে,
জীবোদ্ধারে হ’ন আবির্ভাব
একই ওঁরা তা’ও জানিম্নে? ৭৭।
ইষ্টস্বার্থে অমল হ’য়ে
অমর নিত্যে ধা’,
মরণ-তরণ বজ্র হানি’
নাশ্ রে ব্যর্থতা । ৭৮।
অমর-নেশায় মনটা রে তুই
ইষ্ট-আভায় রাখ্ রে লাল,
বৃত্তিগুলি গুছিয়ে নিয়ে
মৃত্যু-কালোয় ধরে ঢাল। ৭৯।
রক্ত-আভার লাল লালিমায়
ইষ্টস্বার্থে জ্বালিয়ে বুক,
ঈশানদেবের বিষাণ-রাবে
জাগিয়ে তোল্ বধির-মূক । ৮০।
ভাবছ ব’সে চলবে কিসে
ভাববার তুমি কে?
ভাববার যিনি ভাবছেন তিনি
ভাব তুমি তাঁকে। ৮১।
অসীম পথের অশেষ চলায়
অনাচারের ধ্বংস আনি,
যেজন চালায় বিভুর পানে
দিয়ে বিশাল দৃপ্ত বাণী,
জ্ঞানের খড়েগ কেটেকুটে
পথের আড়াল ছেঁটেছুটে
ধবল অশ্বের মহান বেগে
নিজে চ’লে চালায় প্রাণী,
প্রাণের পথের প্রেমিক সে যে
ধূমকেতুবৎ অট্টতেজে
কল্কি এলো মৃত্যুশিরে
করাল কুটিল দৃষ্টি হানি’। ৮২।
10