স্বাস্থ্য ও সদাচার :-
সদাচারে বাঁচে-বাড়ে
লক্ষ্মী বাঁধা তা’র ঘরে। ১।
সদাচারে রত নয়
পদে-পদে তা’র ভয়। ২।
সদাচার বলে কা’রে
তা’ কিরে তুই বুঝিস্ ?
যে-আচারে বাঁচে বাড়ে
সদাচার তা’ জানিস্। ৩।
সদাচারে লক্ষ্য রেখে
যে-কাজ করিস্ চলিস্ দেখে,
অনাচারে বাড়বে ভয়
আনবে কতই বিপৰ্য্যয়। ৪।
স্বাস্থ্যটিকে নিয়ন্ত্রণে করি’ দৃঢ়তর
থেকো তুমি সুজাগ্রত ওহে অনুক্ষণ-
পূজিবারে ইষ্টদেবে সার্থক আচারে
নীচ বুদ্ধি, অহমিকা করিয়া বর্জ্জন। ৫।
আচার বিনয় বিদ্যা কাজে
দেখবি যেমন দক্ষ যা’য়,
তেমনি কুলের গরব নিয়ে
জন্মেছে সে এ ধরায়। ৬।
ইষ্টনেশায় তুষ্ট প্রাণ
সদাচারী হ’লে,
মনের স্বাস্থ্য জীবনশক্তি
অটুটভাবেই চলে। ৭।
ইষ্টনিষ্ঠ সদাচারী
নীচ জাতিও হ’লে,
অন্নপানীয়ে কমই দোষ
জাত যায় না ছুঁলে। ৮।
স্বতঃই তুষ্ট বিপত্তিতেও
নয়কো মনের খাঁজ এমন,
সদাচারী স্বভাব-ঝোঁকা
রয় না যাহার অনুক্ষণ ;
পরিবার আর পাড়াপড়শীর
সেবা প্রীতি-অনুরাগে,
উচ্ছলতায় উন্নয়নে
ধায় না প্রীণন-প্লাবন-যাগে;
আহার-বিহার চেষ্টা কাজে
সাম্যস্বভাব নয় যে-জন,
আগন্তুকী ব্যাধির পূজায়
কাটায় জানিস্ ভরজীবন। ৯।
সদাচারী নয়কো যে-জন
ইষ্ট-বিহীন রয়,
পান ও ভোজন তাহার হাতে
বিষ-বহনী হয়। ১০।
ব্রাত্য-অন্ন দুষ্ট হবেই,
দ্বিজ-অন্ন নয়,
শ্রদ্ধা-বিনয়ী সদাচারী
যদ্যপি সে হয়। ১১।
ঘুমিও তুমি ততটুকই
অবসাদ না আসে,
চেতন থাকাই বর বিধাতার
জড়ত্ব যা’য় নাশে। ১২।
কাজের ঝোঁকে চবি যতই
শরীর ভুলে থেকে,
শরীর হবে সহনপটু
স্বাস্থ্য আসবে হেঁকে। ১৩।
গম্যাগমন পুষ্ট করে
সর্ব্বদেহের স্নায়ুজাল,
অভাব বা তা’র অত্যাচারে
আয়ু স্নায়ু পয়মাল। ১৪।
মাদক-মাতাল হওয়া জানিস্
বড়ই নিঠুর পাপ,
বাতুল বিষাদ-উত্তেজনায়
আনেই অপলাপ। ১৫।
রোগ হ’লে তুই থাকিস্ স’রে
কিছুতেই তা’ ছড়াবি না,
ছোঁয়াছুঁয়িতে নাকাল হ’বি
সাবধান ওটা চারাবি না। ১৬।
নাকে-মুখে আঙ্গুল দিয়ে
অমনি তাহা ধুতেই হয়,
নইলে কুটিল রোগের হাতে
নষ্ট মানুষ হয়ই হয়। ১৭।
দাঁড়িয়ে হাগা, প্রস্রাব করা
দুই-ই মস্ত কু-অভ্যাস,
স্নায়ুশিথিল ক্লৈব্য আসে
থাকেই হ’য়ে ব্যাধির দাস। ১৮।
মুখে দিয়ে কোন-কিছু
উগরে সেটি খাসনে ফিরে
ওতেও কিন্তু স্পর্শি’ লালায়
অনেক ব্যাধি ধরেই ঘিরে। ১৯।
বাহ্যি-প্রস্রাব-শৌচ সেধে
পা-হাত-মুখ ধুয়েই ফেলিস্,
উডুক্কু মল প্রস্রাব-কণা
বয়ই ব্যাধির অশেষ বিষ। ২০।
পরের গামছা কাপড় পরা
বিছানা-বালিশে শোওয়া,
ব্যাধির বিপাক দুর্দ্দশাকে
কুড়িয়ে দেহে নেওয়া। ২১।
বাহ্যি করে ময়লা ঘেঁটে
হাতটি ধুয়ে ফেলে,
ভাল করে মাটি-জলে
শুদ্ধি নাহি পেলে,
চর্ম্মরেখায় মলের কণা
লুকিয়ে ধ’রে লক্ষ ফণা,
চোখ আড়ালে ছোবল দিয়ে
মারেই বিষটি ঢেলে। ২২।
বিছানার চাদর বালিশের ওয়াড়
নিত্য-ব্যবহারী কাপড়-জামা,
জলে ধুয়ে রৌদ্র-তপ্ত
না করলে ঘটে ঢের হাঙ্গামা। ২৩।
সূঁচ-কাঠি আর ছুরি কিংবা
আর যা’-কিছু হোকই না,
ভাল করে না শুধরে তা’য়
দিবি না মুখে, খুঁটবি না;
এটি করা বেজায় দোষের
হঠাৎ বিপদ আসে প্রাণের,
শক্ত রোগের বাগে প’ড়ে
দিগ্বিদিক্ তুই দেখবি না। ২৪।
হরদম রোগ লেগেই থাকে—
দ্যাখ্ আগে তুই ছেলের মাকে,
নিশ্চয় বেকুব অজান বেটী
আচার-বুদ্ধি নেইকো খাঁটি,
পরিপাটি নয় কৰ্ম্ম তাহার
ধারে না বিধি-নিষেধের ধার,
ভাল-মন্দ জানে না কিসে
বেটী এমনি হারাদিশে,
তাইতো অমন রোগ-বালাই
শোধরান ছাড়া ওষুধ নাই। ২৫।
পাক-পোষণী রক্তচাপ
অধিকভোজীর বেড়েই যায়,
মস্তিষ্ক না পোষণ পেয়ে
ক্রমেই চলে ক্ষীণতায়। ২৬।
ছেলে হ’তে নিঃস্রাব যত
হ’য়ে হয় তা’ পচনশীল,
প্রাণধ্বংসী বীজাণুতে
বিষিয়ে দেয় প্রতি তিল। ২৭।
শুদ্ধ হাওয়া মৃদুল আলো
চলতে পারে এমনি ক’রে,
আঁতুড় ঘরটি একটু দূরে
রাখবি কিন্তু তৈরী করে। ২৮।
চোখের জল বা পিচুটি মুছে
চোখ-হাত ধুয়ে ফেলাই ভাল,
নইলে কিন্তু হ’বি সবই
হরেক ব্যাধির কুজঞ্জাল। ২৯।
একই পাত্রে অনেক জনে
ছোঁয়াছুঁয়ি করে খাওয়া,
এটা কিন্তু রোগবাহী
অভ্যাসেরই লাই দেওয়া। ৩০ ।
একই জলে বারবার
হরেক জিনিস ধোওয়া,
মরণ-কণা বহন ক’রে
পরিচ্ছন্ন রওয়া। ৩১।
বাজার থেকে এনে জিনিস
না ধুয়ে, ফুটিয়ে, রৌদ্রে দিয়ে,
খাওয়ায় কিংবা ব্যবহারে
আসেই ব্যাঘাত ও-পথ বেয়ে। ৩২।
শিক্নি ঝেড়ে ধোয় না হাত
বক্ষব্যাধির হয় উৎপাত । ৩৩ ।
মলত্যাগ আর প্রস্রাব ক’রে
উপযুক্ত শৌচে যাবি,
নইলে জানিস্ খল ব্যাধিতে
হঠাৎ কিন্তু নষ্ট পাবি। ৩৪ ।
দাঁত, মুখ, জিভ্ রাখবি সুস্থ
উদরটাকেও তেমনিই,
রইবে সুস্থ দেহ-জীবন
এ নীতিটা এমনই। ৩৫৷
জলাশয়ে প্রস্রাব করে
কলসী ক’রে সে-জল আনে,
তাই খাইয়ে মৃদুল বিষে
পরিজনের জীবন হানে। ৩৬ ৷
বাঁচাবাড়ার ধার ধারে না
অভ্যাস-আচার মলিন,
অসৎ-বংশ-উচ্ছ্ৰিত সে
বোঝে না সমীচীন। ৩৭।
ঘৃণা যতই উথলে ওঠে
অপ্রবৃত্তি ফোটে,
মনে আসে চঞ্চলতা
অস্বস্তিও জোটে;
এমনতর স্থান-পাত্র
কিংবা কিছু হ’তে
এড়িয়ে চলিস্, ধরিস্ না তা’-
হীনস্বাস্থ্য ওতে। ৩৮।
মনটা দুষ্ট হ’লেই জানিস্
রোগের আথাল হয়,
ঐটাকে তুই এড়িয়ে চলিস্
করবি ব্যাধি জয়। ৩৯।
মন যেমন তোর থাকলে শুদ্ধ
সুস্থ সবল হ’বি,
পড়শী তেমনি না হ’লেও কি
স্বাস্থ্যে অটুট র’বি?। ৪০ |
আঁতুড়ে যেয়ে ছুঁয়ে নেড়ে
বাইরে এসে শুদ্ধ গায়ে
অন্য কিছু ছোঁয়া-নাড়া
করবি, নইলে পড়বি দায়ে। ৪১।
আঁতুড়ে গিয়ে ছুঁয়ে-নেড়ে
পরিশুদ্ধ না হ’য়ে কেউ
ছুঁয়ে-নেড়ে একশা করলে
সইতে হবেই রোগের ঢেউ। ৪২।
ঋতুমতী নারী হ’লেই
তিন কিংবা চারটি দিন,
খাওয়া-শোওয়ার জিনিসপত্র
ছোঁয়া নয়কো সমীচীন;
অন্তঃরুদ্ধ সঞ্চিত বিষ
শোণিত-স্রাবে ধৌত হয়,
ছোঁয়া-নাড়া স্পর্শদোষে
উহাই কিন্তু সঞ্চরয়;
সুস্থ দেহে ঐ বিষেতে
দুষ্ট রোগের হয় আবাস,
পরিবারটি ঘিরে ধরে
ফলে-মূলে হয় নিকাশ। ৪৩।
ঋতুগায়ে নারী যা’রা
ছোঁওয়া-নাড়া করে,
নিজেও নষ্ট হয় তাহারা
মারেও অপরে। ৪৪।
সদাচারে রয় না নারী
বয় না আচারে সন্ততি,
অশ্রদ্ধাতে স্বামী ভজে
অতৃপ্ত রয় দম্পতি,
আহার-বিহার পয়সা-কড়ি
এতেই বাতুল রতি যা’র,
প্রেষ্ঠস্বার্থে নয় পটু মন
বৃত্তিস্বার্থই বোধের সার,
পরিচ্ছন্ন ব্যবস্থিতি
কাজে-কর্ম্মে কভু নয়,
ঢালা-ফেলা খাওয়া-দাওয়া
বেহিসাবে করেই রয়,
এমন নারীর চতুর্দিকেই
বালাইভরা রোগের জাল,
দৈন্যভরা ব্যাধি-পিশাচ
ধরেই চলে চণ্ডতাল। ৪৫।
ঋতুগায়ে তিনচার দিন
নারীর ছোঁয়া-নাড়ার দোষ,
এই স্বভাবে বয়ই নারী
জীবনভরা শোক-আপসোস। ৪৬।
অন্নে জানিস্ মন বয়
অন্ন-মাফিক প্রবৃত্তি হয়। ৪৭।
বাহ্যি-প্রস্রাব সেরে কিন্তু
শৌচ করে যথারীতি
পা-হাত-মুখ অমনি ধুবি-
স্নায়ু পাবে স্থৈর্য্য-স্থিতি। ৪৮।
যে-সংসর্গে পালন-পোষণ
যেমন অন্ন খায়,
সেই সংস্কার পুষ্টি পেয়ে
জীবন-পথে ধায়। ৪৯।
না নেয়ে যায় রান্নাঘরে
এঁটো ধোওয়ার নাই রেওয়াজ,
যে যা’র খুশি পাক ছুঁয়ে দেয়
তা’ খেতে তুই হ’স্ নারাজ। ৫০।
লোক-সমাগম ছোঁয়া-নাড়া
হামেশা যেথায় হ’তে পারে,
তা’র তফাতে আঁতুড়-ঘরটি
রাখিস্ ক’রে একটি ধারে। ৫১।
রাঁধা-বাড়া খাদ্য যত
সক্ড়ি বলে তা’য় নিয়ত,
ধরা-ছোঁয়ার সতর্কতায়
রাখতে-ঢাকতে হয়;
সক্ড়ি যা’ সব পচন- প্ৰবণ
রোগজীবাণু বয়,
ছোঁয়া-নাড়ায় সাবধান তা’য়
ধুলেই শুচি হয়। ৫২।
চুমুক দিয়ে খেয়ে কিছু
না ধুয়ে পাত্র খাসনে আবার,
জীবাণু অযুত লালার সাথে
করতে পারে ঢুকে সাবাড়। ৫৩।
যা’ ছুঁলে যা’ ধরলে রে তোর
শরীর-জীবন বিষাক্ত হয়,
সেই ধরা, সেই করাগুলিতেই
অস্পৃশ্যতার নীতি রয়। ৫৪।
সুষ্ঠু দেওয়ায় বাড়ে মায়া
সু-আহারে পুষ্ট কায়া। ৫৫।
অধিক ভোজন যা’রাই করে
দরিদ্রতায় প্রায়ই ধরে। ৫৬।
বিপ্রও যদি কদাচারী
শীল ও শ্রদ্ধা-হারা,
তা’রও দত্ত ভোজ্য অন্ন
বয় বিষেরই ধারা। ৫৭।
ইষ্টনিষ্ঠ নিখুঁত চলইয়
শুদ্ধ সদাচারী,
বিনয়ভরা শ্রদ্ধাশীল যে
ভোজ্য অন্ন তা’রই । ৫৮।
ব্যাধিমুক্ত গুরু ছাড়া
কারু এঁটোই খেতে নাই,
এতে কিন্তু ধ’রেই থাকে
জীবনভরই রোগবালাই। ৫৯।
বাসী কিংবা পচা জিনিস
বাহন কিন্তু অশেষ রোগের,
ওর ব্যাভারে সাবধান র’বি
বাহক ও-সব দুর্ভোগের। ৬০।
সহজ আহার, শ্রম স্বাভাবিক
সহজ সুখে বসবাস,
উন্নয়নেই তৎপরতা
দক্ষকর্মী ন্যায়ের দাস ;
যত সহজ এই যেখানে
স্বাস্থ্য সেথায় হাস্যমুখ,
অমনতর স্বাস্থ্য পেলেই
দেহের আয়ু প্রাণের সুখ। ৬১।
রবি গুরু পৌর্ণমাসী আর চতুৰ্দ্দশী
অমাবস্যা, সংক্রান্তি কিংবা একাদশী
এ-ক’টা দিন অন্ততঃ থাকিস্
পাতলা-পুতলি খেয়ে,
ব্যতিক্রমে পরমালে যায়
ঘৃষ্ট আঘাত পেয়ে। ৬২।
আপদে রোগে বিধিমত
আমিষে দোষ হয় না তত। ৬৩।
খাসনে মাদক-পিঁয়াজ-রসুন
মাছ-মাংস নানাবিধ,
ওতে বিধান বিষাক্ত হয়
অযথা হয় উত্তেজিত,
যা’র ফলে বাঁচাবাড়া
সহজভাবে পায় না সাড়া,
মরণ-তরণ চলন যে-সব
হ’য়েই পড়ে বিক্ষোভিত। ৬৪।
সঙ্গীতে হয় শ্বাসের ব্যায়াম
দেহের ব্যায়াম নাচে,
এই ব্যায়ামই সহজ ব্যায়াম
নাই কিছু এর কাছে। ৬৫।
জ্ঞান-গবেষণ নিত্য করিস্
তপস্যাতে রত থেকে,
বিরোধ-বুদ্ধি হটিয়ে চলিস্
সদাচার আর শৌচ রেখে;
এই চলনে চ’লে রে তুই
ভেবে সংস্কার সাক্ষাৎ কর,
মস্তিষ্কটার তীক্ষ্ণ প্রভায়
হ’তে পারিস্ জাতিস্মর। ৬৬।
স্পর্শ-দোষে জীবাণু ধায়
সংস্রবেতে মন
এই বুঝে তুই চলিস্-ফিরিস্
বুঝলি বিচক্ষণ? ৬৭ ।
ক্ষুধাই যদি জাগে—
তেমনি খাস্ যা’য় সতেজ থাকিস্
এড়িয়ে লোভের রাগে। ৬৮।
ঊষার রাগে উঠবি জেগে
শৌচে শীতল হ’বি,
সন্ধ্যা-আহ্নিক জপ-সাধনায়
ঈশের আশিস্ ল’বি;
কুতূহলে পড়শী ঘুরে
দেখবি সযতনে,
আছে কেমন কোথায় কী জন
মন দিবি রক্ষণে;
তারপরেতে বাড়ী এসে
শৌচে যথাযথ,
গৃহস্থালীর উন্নয়নী
অর্জ্জনে হ’ রত;
স্নানটি সেরে আহ্নিক করে
ক্ষুধামতন খাবি,
একটু চ’লে বিশ্রাম নিয়ে
আগুয়ানে ধাবি;
এমনি তালে সচল চালে
চলে সন্ধ্যা এলে,
শৌচে শুদ্ধ হ’য়ে করিস্
আহ্নিক হৃদয় ঢেলে ;
উন্নয়নের আমন্ত্রণী
গল্প-গুজব শীলে,
হৃষ্টমনে আলোচনায়
কাটাস্ সবাই মিলে;
পড়শীদিগের অভাব-নালিশ
থাকেই যদি কিছু,
তা’র সমাধান যেমন পারিস্
করিস্ লেগে পিছু;
করণ-চলন ধরন-ধারণ
যজন-যাজন কিবা
সকল কাজেই ইষ্টস্বার্থে
চলিস্ রাত্রি-দিবা;
আদর-সোহাগ উদ্দীপনী
কথায়-কাজে ঝুঁকে,
স্বার্থ-কেন্দ্র সবার হ’বি
ধরবি ইষ্টমুখে;
বিশ্রামেরই সময় গা’টি
ঘুমল হ’য়ে এলে,
ইষ্ট-চলন মনন নিয়ে
ঘুমে গা’ দিস্ ঢেলে। ৬৯।
#স্বাস্থ্য_ও_সদাচার #Anusruti_part_1#অনুশ্রুতি_প্রথম_খণ্ড#অনুশ্রুতি_১ম#ষষ্ঠ_সংস্করণ#শ্রীশ্রীঠাকুর_অনুকূলচন্দ্ৰ
🪔 https://www.amritokatha.in/ 🪔 👈
https://www.facebook.com/Amritokathaa
10